১. প্রাপ্তবয়ষ্ক এবং সুস্থ ব্যক্তিরা প্রতিদিন ১০০ গ্রামের বেশি মাংস খাবেন না।
২. যাদের হার্ট অ্যাটাক হয়েছে, হৃৎপিণ্ডের রক্তনালীতে রিং বসানো হয়েছে, রক্তে ক্ষতিকারক কলেস্টেরলের মাত্রা বেশি, হাঁটলে বা জগিং করলে যাদের বুক ব্যথা হয় তারা অবশ্যই দৈনিক ৫০ গ্রামের বেশি মাংস খাবেন না।
৩. মাংসের ঝোল বর্জন করুন। কারণ ঝোলেই সবচেয়ে বেশি চর্বি থাকে।
৪. ইনসুলিন নির্ভরশীল ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের কোরবানির ঈদে গ্লুকোমিটার দিয়ে রক্তের গল্গুকোজ চেক করুন।
৫. গরুর মাংসে যাদের অ্যালার্জি আছে তারা আগেই প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা নিয়ে রাখুন।
৬. এসিডিটি এড়াতে ভাজাপোড়া কম খাবেন এবং কখনও পেটভর্তি করে খাবেন না। এসিডিটি দমনে এটি বেশ কাজে দেবে।
৭. যাদের খুব বেশি এসিডিটি হয় তারা বিভিন্ন গ্যাস্ট্রিক প্রতিরোধক ওষুধ যেমন : এইচ টু বল্গকার, প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর,এন্টাসিড ইত্যাদি খেতে পারেন।
৮. বেশি মাংস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে যায়। যাদের এনালফিশার বা পাইলস জাতীয় রোগ আছে তাদের পায়ুপথে জ্বালাপোড়া, ব্যথা ইত্যাদি বাড়তে পারে, এমনকি পায়ুপথে রক্তক্ষরণ পর্যন্ত হতে পারে। তাই প্রচুর পরিমাণে পানি, সরবত, ফলের রস, ইসবগুলের ভুসি ও অন্যান্য তরল খাবার বেশি করে খাবেন।
৯. যারা কিডনির সমস্যায় ভোগেন তাদের কোন ক্রমেই অতিরিক্ত গোশত খাওয়া ঠিক হবে না।
১০. রান্নার আগে গরুর মাংসের চর্বি বাদ দিয়ে খুব ছোট ছোট টুকরা করে নিন।
১১. কোরবানির মাংসের দৃশ্যমান চর্বি মাংস কাটার সময়ই বাদ দিন।
১২. আরও চর্বি কমাতে রান্নার আগে মাংসকে আগুনেও ঝলসে নিতে পারেন।
১৩. মাংসকে হলুদ-লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে ফ্রিজে ঠাণ্ডা করুন, চর্বি মাংস থেকে বেরিয়ে জমাট অবস্থায় থাকবে। বাড়তি চর্বিটুকু চামচ দিয়ে আঁচড়িয়ে বাদ দিন।
১৪. মাংসকে ঝাঁঝড়া পাত্রে রেখে অন্য একটি পাত্রের উপর বসিয়ে চুলায় দিন। ধীরে ধীরে নিচের পাত্রটিতে মাংসের চর্বি জমা হবে। এ পদ্ধতিতেও মাংসের চর্বি দূর করা যায়।
১৫. রান্নার কাজে ঘি, বাটার অয়েল ব্যবহার না করে সয়াবিন কিংবা ওলিভ অয়েল ব্যবহার করুন।
১৬. খাদ্য তালিকায় প্রচুর শাক-সবজি, ফলমুল রাখুন।
১৭. প্রতিবার খাবারের সঙ্গে সালাদ রাখুন।
১৮. কোলেস্টেরল যাতে শরীরে শোষিত হতে না পারে সেজন্য খাবেন টক দই।
১৯. মাংস ভালভাবে সংরক্ষণ করা জরুরী। ফ্রিজে সংরক্ষণ সম্ভব হলে ভাল। ফ্রিজ না থাকলে সঠিকভাবে মাংস জ্বাল দিয়ে রাখতে হবে। এমনকি মাংস সিদ্ধ করে শুকিয়ে শুঁটকির মতো করে অনেকদিন খাওয়া যেতে পারে।
২০. হাল্কা ব্যায়াম বা কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করে শরীর থেকে অতিরিক্ত ক্যালরি কমিয়ে নিন।
২. যাদের হার্ট অ্যাটাক হয়েছে, হৃৎপিণ্ডের রক্তনালীতে রিং বসানো হয়েছে, রক্তে ক্ষতিকারক কলেস্টেরলের মাত্রা বেশি, হাঁটলে বা জগিং করলে যাদের বুক ব্যথা হয় তারা অবশ্যই দৈনিক ৫০ গ্রামের বেশি মাংস খাবেন না।
৩. মাংসের ঝোল বর্জন করুন। কারণ ঝোলেই সবচেয়ে বেশি চর্বি থাকে।
৪. ইনসুলিন নির্ভরশীল ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের কোরবানির ঈদে গ্লুকোমিটার দিয়ে রক্তের গল্গুকোজ চেক করুন।
৫. গরুর মাংসে যাদের অ্যালার্জি আছে তারা আগেই প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা নিয়ে রাখুন।
৬. এসিডিটি এড়াতে ভাজাপোড়া কম খাবেন এবং কখনও পেটভর্তি করে খাবেন না। এসিডিটি দমনে এটি বেশ কাজে দেবে।
৭. যাদের খুব বেশি এসিডিটি হয় তারা বিভিন্ন গ্যাস্ট্রিক প্রতিরোধক ওষুধ যেমন : এইচ টু বল্গকার, প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর,এন্টাসিড ইত্যাদি খেতে পারেন।
৮. বেশি মাংস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে যায়। যাদের এনালফিশার বা পাইলস জাতীয় রোগ আছে তাদের পায়ুপথে জ্বালাপোড়া, ব্যথা ইত্যাদি বাড়তে পারে, এমনকি পায়ুপথে রক্তক্ষরণ পর্যন্ত হতে পারে। তাই প্রচুর পরিমাণে পানি, সরবত, ফলের রস, ইসবগুলের ভুসি ও অন্যান্য তরল খাবার বেশি করে খাবেন।
৯. যারা কিডনির সমস্যায় ভোগেন তাদের কোন ক্রমেই অতিরিক্ত গোশত খাওয়া ঠিক হবে না।
১০. রান্নার আগে গরুর মাংসের চর্বি বাদ দিয়ে খুব ছোট ছোট টুকরা করে নিন।
১১. কোরবানির মাংসের দৃশ্যমান চর্বি মাংস কাটার সময়ই বাদ দিন।
১২. আরও চর্বি কমাতে রান্নার আগে মাংসকে আগুনেও ঝলসে নিতে পারেন।
১৩. মাংসকে হলুদ-লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে ফ্রিজে ঠাণ্ডা করুন, চর্বি মাংস থেকে বেরিয়ে জমাট অবস্থায় থাকবে। বাড়তি চর্বিটুকু চামচ দিয়ে আঁচড়িয়ে বাদ দিন।
১৪. মাংসকে ঝাঁঝড়া পাত্রে রেখে অন্য একটি পাত্রের উপর বসিয়ে চুলায় দিন। ধীরে ধীরে নিচের পাত্রটিতে মাংসের চর্বি জমা হবে। এ পদ্ধতিতেও মাংসের চর্বি দূর করা যায়।
১৫. রান্নার কাজে ঘি, বাটার অয়েল ব্যবহার না করে সয়াবিন কিংবা ওলিভ অয়েল ব্যবহার করুন।
১৬. খাদ্য তালিকায় প্রচুর শাক-সবজি, ফলমুল রাখুন।
১৭. প্রতিবার খাবারের সঙ্গে সালাদ রাখুন।
১৮. কোলেস্টেরল যাতে শরীরে শোষিত হতে না পারে সেজন্য খাবেন টক দই।
১৯. মাংস ভালভাবে সংরক্ষণ করা জরুরী। ফ্রিজে সংরক্ষণ সম্ভব হলে ভাল। ফ্রিজ না থাকলে সঠিকভাবে মাংস জ্বাল দিয়ে রাখতে হবে। এমনকি মাংস সিদ্ধ করে শুকিয়ে শুঁটকির মতো করে অনেকদিন খাওয়া যেতে পারে।
২০. হাল্কা ব্যায়াম বা কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করে শরীর থেকে অতিরিক্ত ক্যালরি কমিয়ে নিন।
No comments:
Post a Comment